🔥 ওয়াকফ জমি জবরদখল বিতর্কে ফিরহাদ হাকিম! দিল্লিতে কেন্দ্রীয় রিপোর্ট, রাজ্যে তোলপাড়!
✍️ কলমে - #SomnathMurmu | #TrendOfSanthal
🕌 ওয়াকফ মানে ধর্মীয় আস্থা।
কিন্তু সেই আস্থা এখন কাঁপছে। কারণ বঙ্গের রাজনীতির প্রভাবশালী নাম ফিরহাদ হাকিম উঠে এল এক বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় রিপোর্টে — যার মূলে রয়েছে ওয়াকফ সম্পত্তির ‘জবরদখল’।
সঙ্গে রয়েছেন কলকাতা পুরসভার এক কাউন্সিলর ও আরও দুই ওয়াকফ বোর্ড সদস্য।
দিল্লিতে পৌঁছেছে রিপোর্ট। কিন্তু বাংলার রাজনীতি এখন ঘূর্ণিপাকে।
📄 রিপোর্টের সারাংশ কী?
➡️ কেন্দ্রীয় সংস্থার দাবি, রাজ্যের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি ওয়াকফের জমি ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করছেন।
➡️ যে জমিগুলি মুসলিম সমাজের ধর্মীয় এবং সামাজিক প্রয়োজনে ব্যবহৃত হওয়ার কথা, সেগুলির উপর নাকি চলছে অবৈধ নির্মাণ, লিজ ও দখল।
➡️ এইসব কর্মকাণ্ডে রাজনৈতিক যোগসাজশ রয়েছে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে রিপোর্টে।
🎙️ ফিরহাদ হাকিমের প্রতিক্রিয়া:
“এই রিপোর্ট রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমি কোনও অবৈধ কাজ করিনি। আমাকে টার্গেট করা হচ্ছে, হেনস্থা করার চেষ্টা হচ্ছে।” — ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী ও কলকাতা মেয়র
🤔 তাহলে প্রশ্ন উঠছেই…
-
ধর্মীয় সংস্থার সম্পত্তিতে যদি রাজনৈতিক নেতাদের নাম জড়িয়ে যায়, তবে সাধারণ মানুষের জন্য সংস্থা বাঁচে কীভাবে?
-
গোটা দেশে ওয়াকফ দুর্নীতির কথা শোনা গেলেও, এবার বাংলায় যদি সরকারি স্তরের মানুষ জড়িত হন, তবে বিষয়টা নিছক ‘রাজনীতি’ নয় — এটা একটা গভীর সংকট।
-
এই ‘ধর্মীয় বোর্ড’ আদৌ কি সংখ্যালঘুদের উন্নয়নের জন্য, না কি রাজনীতির ছত্রছায়ায় গড়ে ওঠা এক অলিখিত ‘সম্পত্তি সাম্রাজ্য’?
💬 এই ঘটনার প্রভাব কী?
এই রিপোর্ট যদি সত্যি হয়, তাহলে রাজ্যের ওয়াকফ বোর্ডকে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা আনতে হবে।
প্রয়োজন হলে সিবিআই বা এনআইএ-এর পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে এই সংস্থা।
আর যদি রিপোর্ট ভিত্তিহীন হয়, তবে সেটাও সামনে আসুক — কারণ রাজনীতি আর ধর্মীয় আস্থার মিশ্রণ এক ভয়ানক বারুদের স্তূপ তৈরি করে।
📢 পাঠকের উদ্দেশে:
আমরা আর নিরব দর্শক হতে পারি না।
🧠 প্রশ্ন করুন। 📢 শেয়ার করুন। 💬 আলোচনায় অংশ নিন।
এই পোস্টটি শেয়ার করে সকলকে জানাতে সাহায্য করুন — ওয়াকফ কার, কাদের দখলে?
📌 পোস্টটি লাইক দিন যদি আপনি স্বচ্ছতা চান
🔁 শেয়ার করুন যাতে আপনার বন্ধুরাও জানতে পারে
🗣️ কমেন্টে মতামত জানান — দুর্নীতি নাকি ষড়যন্ত্র?
0 Comments