🎯 আকাশে রাষ্ট্রপতি, তলে যুদ্ধবিমানে ইতিহাস রচনা — দ্রৌপদী মুর্মু একাধিক সংকেত পাঠালেন দেশকে!

রাষ্ট্রীয় চার্চিত ঐতিহ্য ভেঙে আজকের ইতিহাস গড়লেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু — সকালে দেশের প্রতিরক্ষা মঞ্চে এসে, দুপুরে যুদ্ধবিমানের ককপিটে চড়ে তাঁদের পদচিহ্ন পাঠালেন একটি নতুন বার্তা: “ক্ষমতা শুধু চেয়ারে বসে নয়—আকাশেও তৈরি হয়।” ক্ষনখনেই বন্ধন হলো এক বিরল দৃশ্যের। তাঁকে দেখা গেল ভারতের সর্বাধুনিক যুদ্ধজেট Dassault Rafale-এর ককপিটে, যেখানে দেশের সর্বোচ্চ সংবিধানিক পদাধিকারী হিসেবে উড়ান গ্রহণ করলেন; প্রথমবারের মতো দুই ভিন্ন বিদেশি যুদ্ধবিমানে বেসামরিক প্রেসিডেন্ট হিসেবে ইতিহাস রচনা করলেন।
সশস্ত্র বাহিনী একদিকে যেমন চাবিকাঠি হাতে রাখে দেশ সুরক্ষার, অন্যদিকে রাষ্ট্রপ্রধান সেই চাবির ওপরে নিজেই উঠে দেখলেন আকাশের গহ্বর। “উড়লে বুঝেছি, এই গণতান্ত্রিক মানুষও আকাশে প্রতিষ্ঠান — not just on ground,” বললেন তিনি।
“আজকের এই উড়ানে রয়েছে তিনটি শক্তিশালী সংকেত — সংবিধান ও সেনাবাহিনীর সংযোগ নতুন মাত্রায় এসেছে। আদিবাসী-মহিলা নেতার মর্যাদা শুধু চেয়ারেই নয়, আকাশপথেও বিস্তৃত হলো।”
এই ছবিতে শুধু রাষ্ট্রীয় উত্তরণ নয়—স্বপ্নের রাজপথ থেকে বাস্তব আকাশপথে যাত্রা। ছোট্ট আদিবাসী গ্রাম থেকে উঠে এসে দেশের সর্বোচ্চ পদে পৌঁছেছেন একজন মানুষ, এবং তারপর যুদ্ধবিমানে উড়িয়ে চালালেন “নতুন ভারত”-এর দায়িত্ব। আজ তিনি শুধু সেনানায়িকা নন—তিনি একটি সংকেত: “নেতৃত্ব এখন শুধু দেখে নয়, অনুভব করে।”
কারণ আজ একটি শিশু-মেয়েই বিজ্ঞানে-প্রযুক্তিতে রূপ নিয়েছে। শেষতক: এটা শুধুই একদিনের ঘটনা নয়। এটি একটি উত্তরণের চুক্তি—নেতৃত্বের চিত্র বদল হবে, ক্ষমতার পরিভাষা পাল্টাবে।

0 Comments